আল্লাহু তায়ালা আরশের উপরর সমুন্নিত
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার সম্মান ও বড়ত্বের জন্য যেভাবে
আরশের উপর আরোহন করা বা উঠা শোভনীয়, তিনি সেভাবেই
আরশের উপর আরোহন করেছেন। এক মাখলুক যেভাবে অন্য মাখলুকের
উপর উঠে আরশের উপর আল্লাহর সমুন্নত হওয়া সেরকম নয়। ইমাম
মালেক (রঃ)কে যখন এক লোক প্রশ্ন করলঃ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻌﺮﺵ ﺍﺳﺘﻮﻯ
ﻛﻴﻒ ﺍﺳﺘﻮﻯ؟ আল্লাহ তাআলা আরশের উপর সমুন্নত হয়েছেন। তা
কিভাবে? জবাবে ইমাম মালেক (রঃ) বলেছেনঃ ﺍﻻﺳﺘﻮﺍﺀ ﻣﻌﻠﻮﻡ ﻭﺍﻟﻜﻴﻒ ﻏﻴﺮ
ﻣﻌﻠﻮﻡ ﺍﻹﻳﻤﺎﻥ ﺑﻪ ﻭﺍﺟﺐ ﻭﺍﻟﺴﻮﺍﻝ ﻋﻨﻪ ﺑﺪﻋﺔ আরশের উপর আল্লাহর
সমুন্নত হওয়া একটি জানা বিষয়। এর ধরণ আমাদের কাছে অজ্ঞাত।
এর উপর ঈমান আনয়ন করা ওয়াজিব। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদআত।
অতঃপর সেই প্রশ্নকারীকে বিদআতী আখ্যা দিয়ে ইমাম মালেক
(রঃ)এর মজলিস থেকে বের করে দেয়া হলো। সকল সিফাতের
ক্ষেত্রেই একই কথা। আল্লাহর সিফাতের ধরণ আল্লাহই জানেন।
আমরা জানিনা। যেমন আল্লাহর সত্তা কেমন, তা আমরা জানিনা।
সুতরাং সিফাত সম্পর্কে কথা বলা আল্লাহর যাত (সত্তা) সম্পর্কে
কথা বলার মতই।
সেই সাথে আরো স্মরণ রাখা দরকার যে, আরশের প্রতি আল্লাহর
প্রয়োজন রয়েছে বলেই তিনি আরশে আরোহন করেছেন- এমনটি নয়;
বরং অন্যান্য মাখলুকের মত আরশও আল্লাহর প্রতি মুহতাজ
(মুখাপেক্ষী)। কারণ আরশ আল্লাহর সৃষ্টি। কোন সৃষ্টির প্রতিই
আল্লাহর কোন প্রয়োজন নেই। আরো স্মরণ রাখা আবশ্যক যে, আরশ
আল্লাহকে বহন করে আছে- এমন ধারণা করা ভুল; বরং আল্লাহই
আরশকে ধারণ করে আছেন। যেমন ধারণ করেছেন আযমান-যমীনসহ
অন্যান্য সৃষ্টিকে। আল্লাহ তাআলা আরেশর সমুন্নত হয়েছেন এই
বিশ্বাস করাতে এটি আবশ্যক হয়না যে, আল্লাহ আরশের সাথে মিশে
আছেন; বরং কুরআন-হাদীছে শুধু বলা হয়েছে- আল্লাহ আরশের
উপরে। কত উপরে তার কোন সীমা নির্ধারিত হয়নি। সুতরাং
আল্লাহর সিফাতের ব্যাপারে নিজের পক্ষ হতে অনুমান করে কিছু
বলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের আকীদার পরিপন্থী।
আরশের উপর আরোহন করা বা উঠা শোভনীয়, তিনি সেভাবেই
আরশের উপর আরোহন করেছেন। এক মাখলুক যেভাবে অন্য মাখলুকের
উপর উঠে আরশের উপর আল্লাহর সমুন্নত হওয়া সেরকম নয়। ইমাম
মালেক (রঃ)কে যখন এক লোক প্রশ্ন করলঃ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻌﺮﺵ ﺍﺳﺘﻮﻯ
ﻛﻴﻒ ﺍﺳﺘﻮﻯ؟ আল্লাহ তাআলা আরশের উপর সমুন্নত হয়েছেন। তা
কিভাবে? জবাবে ইমাম মালেক (রঃ) বলেছেনঃ ﺍﻻﺳﺘﻮﺍﺀ ﻣﻌﻠﻮﻡ ﻭﺍﻟﻜﻴﻒ ﻏﻴﺮ
ﻣﻌﻠﻮﻡ ﺍﻹﻳﻤﺎﻥ ﺑﻪ ﻭﺍﺟﺐ ﻭﺍﻟﺴﻮﺍﻝ ﻋﻨﻪ ﺑﺪﻋﺔ আরশের উপর আল্লাহর
সমুন্নত হওয়া একটি জানা বিষয়। এর ধরণ আমাদের কাছে অজ্ঞাত।
এর উপর ঈমান আনয়ন করা ওয়াজিব। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদআত।
অতঃপর সেই প্রশ্নকারীকে বিদআতী আখ্যা দিয়ে ইমাম মালেক
(রঃ)এর মজলিস থেকে বের করে দেয়া হলো। সকল সিফাতের
ক্ষেত্রেই একই কথা। আল্লাহর সিফাতের ধরণ আল্লাহই জানেন।
আমরা জানিনা। যেমন আল্লাহর সত্তা কেমন, তা আমরা জানিনা।
সুতরাং সিফাত সম্পর্কে কথা বলা আল্লাহর যাত (সত্তা) সম্পর্কে
কথা বলার মতই।
সেই সাথে আরো স্মরণ রাখা দরকার যে, আরশের প্রতি আল্লাহর
প্রয়োজন রয়েছে বলেই তিনি আরশে আরোহন করেছেন- এমনটি নয়;
বরং অন্যান্য মাখলুকের মত আরশও আল্লাহর প্রতি মুহতাজ
(মুখাপেক্ষী)। কারণ আরশ আল্লাহর সৃষ্টি। কোন সৃষ্টির প্রতিই
আল্লাহর কোন প্রয়োজন নেই। আরো স্মরণ রাখা আবশ্যক যে, আরশ
আল্লাহকে বহন করে আছে- এমন ধারণা করা ভুল; বরং আল্লাহই
আরশকে ধারণ করে আছেন। যেমন ধারণ করেছেন আযমান-যমীনসহ
অন্যান্য সৃষ্টিকে। আল্লাহ তাআলা আরেশর সমুন্নত হয়েছেন এই
বিশ্বাস করাতে এটি আবশ্যক হয়না যে, আল্লাহ আরশের সাথে মিশে
আছেন; বরং কুরআন-হাদীছে শুধু বলা হয়েছে- আল্লাহ আরশের
উপরে। কত উপরে তার কোন সীমা নির্ধারিত হয়নি। সুতরাং
আল্লাহর সিফাতের ব্যাপারে নিজের পক্ষ হতে অনুমান করে কিছু
বলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের আকীদার পরিপন্থী।
No comments